Skip to content →

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু Posts

আমরা দেখে নেব

ফৈয়াজ আহমদ ফৈজ আমরা দেখে নেব,যে দিনের প্রতিশ্রুতি আমাদের দেওয়া হয়েছেআমরা নিশ্চিত সে দিন আমরাও দেখে নেব। এই উঁচু পর্বতসম অত্যাচার-নিপীড়নসবই বাস্পের মতো বিলীন হয়ে যাবে,এবং কম্পিত ও আলোড়িত হবে আমাদের নিপীড়িত পদতলের মাটি বিজলির চমক ও বজ্রপাতের মতো শব্দেবিদীর্ণ হবে শাসকের মস্তক।যখন আল্লাহর কা’বা থেকে সকল মূর্তি অপসারিত হবে,বিশ্বাসের রক্ষকরা যে আত্মাকে দূষিত করেছিলআমাদের সেই আত্মা কলুষমুক্ত হবে,শাসকের আসনে বসতে ডাকা হবে আমাদের,মাথার মুকূট খুলে উল্টে দেওয়া হবে সিংহাসন। আমরা দেখে নেব,যে দিনের প্রতিশ্রুতি আমাদের দেওয়া হয়েছেআমরা নিশ্চিত সে দিন আমরাও দেখে নেব।আল্লাহর নামই টিকে থাকবে যিনি অদৃশ্য এবং দৃশ্যমান,যিনি ভবিষ্যৎ বলেন দেন এবং দেখেন,একটি মাত্র আওয়াজ ওঠবে – আমিই সত্য,আমি যা, তুমিও তাই।এরপর শাসন করবে জনগণ, আল্লাহর বান্দারা,আমি যা, তুমিও তাই। আমরা দেখে নেব,যে দিনের প্রতিশ্রুতি আমাদের দেওয়া…

২,১৩৯ Comments

৯৩৪ নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ৮০২ জন ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু ১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়েছে এবং ২০২০ সাল পর্যন্ত ৯৩৪ জন ব্যক্তিকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের দেওয়া পুরস্কারের মধ্যে ৮০২ জনই যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন বা আছেন। এদিক-ওদিক ছিটকে পড়া গুটিকয়েক ব্যতিক্রম ছাড়া অবশিষ্ট নোবেল পুরস্কার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক ও বিজ্ঞানিরাই পেয়েছেন। যে ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা উল্লেখ করছি সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ জনের বেশি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ১৮৯৫ সালে নোবেল পুরস্কার প্রতিষ্ঠার পর পুরস্কার দেওয়া শুরু হয় ১৯০১ সাল থেকে। ১৯০১ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ৬০৩টি নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে ৯৩৪ জন ব্যক্তি ও ২৮টি সংগঠনকে। প্রথমে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হতো পাঁচটি ক্ষেত্রে — পদার্থ বিদ্যা, রসায়ন, চিকিৎসা, সাহিত্য ও শান্তির ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য। ১৯৬৮ সালে এর সাথে…

১,২৬৫ Comments

নেভিল ম্যাক্সওয়েল ও তার বই ‘ইন্ডিয়া’স চায়না ওয়ার

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু এক বছরের কিছু বেশি সময় আগে ভারত-চীন সীমান্ত সংকট শুরু হওয়ার পর থেকে অষ্ট্রেলীয় বংশোদ্ভুত ব্রিটিশ সাংবাদিক নেভিল ম্যাক্সওয়েল এর কথা বার বার মনে পড়েছে। গতবছর ৯৩ বছর বয়সে তিনি মারা গেছেন। ১৯৬২ সালে সংঘটিত ভারত-চীন যুদ্ধের ওপর তাঁর লেখা ‘ইন্ডিয়া’স চায়না ওয়ার’ গ্রন্থটি তাঁকে আন্তর্জাতিক খ্যাতি দিয়েছিল। কিন্তু বইটির কারণে ভারতে তিনি কঠোরভাবে সমালোচিত। গ্রন্থে তাঁর দেখানো ভারতের সামরিক দুর্বলতাগুলো ভারতের কোনো সরকার স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করেনি এবং মিলিটারি হাইকমান্ড বিব্রত হয়েছে। কিন্তু চীন সরকার তাঁকে প্রশংসা করেছে। ১৯৭১ সালে বেইজিং এ এক সরকারি ভোজসভায় উপস্থিত ছিলেন লন্ডনের দ্য টাইমস রিপোর্টার অষ্ট্রেলীয় বংশোদ্ভুত ব্রিটিশ সাংবাদিক নেভিল ম্যাক্সওয়েল। প্রধানমন্ত্রী ঝাউ এনলাই এবং পাকিস্তানি নেতা জুলফিকার আলী ভূট্টো তাদের আসন থেকে ম্যাক্সওয়েলের টেবিলে আসেন এবং দোভাষীর মাধ্যমে বলেন, “মি:…

Leave a Comment

ইশ্বর কি মৃত?

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু জার্মান দার্শনিক ফেডারিক নিটশে’র ‘ইশ্বরের মৃত্যু’র ধারণা খুব সুখকর ছিল না। একজন ইশ্বরের অস্তিত্ব ছাড়া পশ্চিম ইউরোপের মৌলিক বিশ্বাসের কাঠামো বিপর্যযের মধ্যে পড়বে বলে মনে করতেন। তা সত্বেও তিনি ১৩৪ বছর আগে ঘোষণা করেছিলেন : “ইশ্বর মারা গেছেন।” তাঁর ঘোষণা দর্শনের ছাত্রদের কাছে উনবিংশ শতাব্দীতে যে যৌথ শির:পীড়ার কারণ হয়ে ওঠেছিল তা এখন পর্যন্ত দূর হয়নি। এটি সম্ভবত দর্শন শাস্ত্রের ইতিহাসে অন্যতম পরিচিত বক্তব্য, যা এমনকি যারা কখনো নিটশে’র এ বক্তব্যের উৎস তাঁর গ্রন্থ “দ্য গে সায়েন্স” ছুঁয়েও দেখেননি, তাদের কাছেও সুপরিচিতি। কিন্তু অধিকাংশ লোকই জানেন না যে এর দ্বারা তিনি আসলে কী বোঝাতে চেয়েছেন, এবং তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমাদের কাছে এ বক্তব্যের অর্থ কী? নিটশে তাঁর বয়স্ক জীবনে আস্তিক ছিলেন এবং তিনি একথা বোঝাতে চাননি…

Leave a Comment

হুদা ভাইও চলে গেলেন

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু আমি হুদা ভাইয়ের সহকর্মী হওয়ার আগে দীর্ঘদিন তাঁর প্রতিবেশি ছিলাম। কিন্তু হৃদ্যতা চার দশকের। সব সম্পর্কের অবসান ঘটল গত ২১ মার্চ রোববার। তিনি ইন্তেকাল করেছেন। আচরিত অভ্যাসবশত কারও মত্যু সংবাদ পেলে “ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইিহি রাজিউন” উচ্চারণ করি। এর বাংলা অর্থও বুঝি — ‘আমরা তো আল্লাহরই এবং নিশ্চয়ই তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী’। নিজেকে আশ্বস্ত করি “কুল্লু নাফসিন জায়েকাতুল মওত” — ‘পৃথিবীর সকল জীবকে মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে’। তা সত্ত্বেও কারও কারও মৃত্যুতে বুকের ভেতরটা চিন চিন করে। অনেকের মৃত্যুতে নীরবে অশ্রু বিসর্জন করি। আমার মায়ের মৃত্যুতে ডুকরে কেঁদেছি। নূরুল হুদা ভাইয়ের মৃত্যু আমাকে কষ্ট দিয়েছে। তাঁর সাথে জড়িত স্মৃতিগুলো মনে পড়েছে।আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে যখন টুকটাক রিপোর্টিং করতাম, তখন তিনি বাংলাদেশ অবজারভারের স্টাফ রিপোর্টার। মাঝে মাঝে বিভিন্ন…

Leave a Comment

এখানে থুতু ফেলিবেন না!

নিউইয়র্ক টাইমস এর মত একটি মর্যাদাবান দৈনিকে বাংলাদেশের ভাল কোন খবর প্রকাশিত হলে আমরা আহলাদে আটখানা হই। সরকার সেই খবরটিকে নিজেদের সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে ঢালাওভাবে প্রচার করার ব্যবস্থা করে। কিন্তু আন্তর্জাতিক কোন গণমাধ্যমে বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক কোন খবর প্রকাশিত হলে সরকার ক্ষুব্ধ হয়ে। তাতে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র আবিস্কার করে। সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের হুমকি, আন্দোলন দানা বেঁধে উঠা ও মন্ত্রীদের দুর্নীতিসহ যে কোন অপকর্মের কারণে সরকারের আন্তর্জাতিক চপেটাঘাত পড়লেই ২০১০ সাল থেকে সরকার এসবের পিছনে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউসুসের চক্রান্ত খুঁজে পাচ্ছিল। অতি সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমসে বাংলাদেশে গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের অতি অল্প মজুরী এবং গার্মেন্টস শিল্প মালিকদের অঢেল বিত্তের মালিক বনে যাওয়ার উপর দীর্ঘ একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। সরকার সে সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক কোন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না…

Leave a Comment

পঁচিশ বছর পর ষ্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে

পঁচিশ বছর পর ষ্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ফিরে আসা অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা। আড়াই দশক আগের মধুর স্মৃতিগুলো জীবন্ত হয়ে উঠেছিল চার দিনের মিলন মেলায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন ডিপার্টমেন্টের জন. এস. নাইট প্রফেশনাল জার্নালিজম ফেলোশিপ প্রোগ্রামে ১৯৬৭ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত যেসব পেশাদ্রা সাংবাদিক অংশগ্রহন করেছেন তাদের মধ্য থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাষ্ট্রের বাইরের প্রায় দু’শ সাংবাদিক অংশ নিয়েছিলেন চারদিনব্যাপী এই রিইউনিয়নে। প্রতি চার চার বছর পর পর রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত হলেও আমি এবারই প্রথম অংশ নিয়েছি। এটি ছিল নাইট ফেলোশিপ প্রোগামের নবম রিইউনিয়ন। শেষ দিনের রিসেপশন ডিনারে প্রোগ্রামের বর্তমান ডাইরেক্টর জিম বেটিঙ্গার তার সূচনা বক্তব্যে জানালেন যে, ১৯৬৮ সালে নাইট ফেলোশিপে অংশ নিয়েছিলেন এমন দু’জন ফেলো নবম রিইউনিয়নে যোগ দিয়েছেন। নাম ঘোষণা করার পর তারা উঠে দাঁড়ালে দীর্ঘ সময় ধরে করতালি ও হর্ষধ্বনিতে হলরুম…

Leave a Comment

মধ্যকাশে বায়ু ত্যাগ নিয়ে কলহ এবং ভিয়েনায় বিমানের জরুরী অবতরণ.

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু বহু কারণেই বিমান জরুরী অবতরণ করে। কিন্তু উড়ন্ত বিমানে বয়োবৃদ্ধ এক যাত্রীর দুর্গন্ধযুক্ত সশব্দ বায়ু ত্যাগের কারণে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বিমানের জরুরী অবতরণের ঘটনা সম্ভবত বিশ্বে প্রথমবার ঘটল। ঘটনাটি আন্তর্জাতিক সংবাদ শিরোনাম হয়েছে বলেই আমরা তা জানতে পেরেছি। গত সপ্তাহে দুবাই থেকে আমষ্টারডামগামী ট্রান্সএভিয়া এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে এক ওলন্দাজ যাত্রী মধ্য আকাশে বায়ু ত্যাগ শুরু করলে আরেক ওলন্দাজ সহযাত্রী তাকে বারবার অনুরোধ জানান বায়ু ত্যাগ বন্ধ করতে, কিন্তু তিনি তা বন্ধ করেননি। এ নিয়ে তাদের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় ঘটে। ক্রমে তা অন্যান্য যাত্রীর মধ্যে ছড়িযে পড়ে। কেবিন ক্রু এসেও কলহ থামাতে ব্যর্থ হয়। বিমানের ক্যাপ্টেন হুশিয়ারি দেন, তাতেও কলহ না থামলে ক্যাপ্টেন বাধ্য হন গতিপথ পাল্টে ভিয়েনা ইন্টরন্যাশনাল এয়ারপোর্টে বিমানের জরুরী অবতরণ ঘটাতে। সেখানে বিমানে কুকুরসহ আরোহণ করে…

Leave a Comment

বন্ধুর সান্নিধ্য পেতে পশ্চিম উপকূলে

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জুআমেরিকার পশ্চিম উপকূলে ওয়াশিংটন ষ্টেটে কলাম্বিয়া নদীর তীরে ছোট ছিমছাম সিটি রিচল্যান্ড। খুব পুরনো সিটি নয়। ৭৪ বছরের। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১৯৪৩ সালে গোড়াপত্তন হয় রিচল্যান্ড সিটির। আধা মরু এলাকা। নাৎসি জার্মানি আণবিক অস্ত্র তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জানতে পেরে আমেরিকা তড়িঘড়ি আণবিক বোমা তৈরির জন্য গ্রহণ করে “ম্যানহাটান প্রজেক্ট”। এর অংশ হিসেবে কলাম্বিয়া নদীর তীবে ৫৮৬ বর্গমাইল এলাকা জুড়ে গড়ে তোলা হয় ‘হ্যানফোর্ড সাইট’। সেখানে বসবাসরত আদিবাসীদের অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়। ১৯৪৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে হ্যানফোর্ড সাইটে কর্মী সংখ্যা উন্নীত হয় প্রায় ৪৫ হাজারে। তখন প্রকল্পের প্রশাসক ও ইঞ্জিনিয়ারদের ৪৩ হাজার পরিবারের জন্য গড়ে তোলা হয় রিচল্যান্ড গ্রাম। বর্তমানের রিচল্যান্ড সিটি। পার্শ্ববর্তী আরো দুটি সিটি ক্যানউইক ও পাসকো মিলে পরিচিত ‘ট্রাই-সিটিজ’। রিচল্যান্ড এখনো বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ারসহ উচ্চ পেশাজীবী…

Leave a Comment

বাঙ্গালিই বাঙ্গালির শত্রু

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু •  আমার কাহিনীর সূচনা শুক্রবার, ২০১৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ৪৩ তম বিজয় দিবসের বিকেল। আমি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসেছি। পাকিস্তান আমলে এটি ছিল রেসকোর্স বা ঘোড়দৌড়ের মাঠ। ১৯৭১ সালের এই দিনটিতে পরাজিত পাকিস্তান বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল ভারতীয় পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড ও বাংলাদেশ বাহিনীর প্রধান লে: জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে। ‘ইন্সট্রুমেন্ট অফ সারেন্ডার’ বা আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর আছে পাকিস্তানের পক্ষে লে: জেনারেল এএকে নিয়াজি এবং ভারত ও বাংলাদেশ বাহিনীর পক্ষে অরোরার। সাক্ষী হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ বাহিনীর উপপ্রধান এয়ার কমোডর একে খন্দকার। কিন্তু সেই ‘ইনষ্ট্রুমেন্ট’ এ সাক্ষীর স্বাক্ষর, এমনকি বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপ দেয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়নি। অনুষ্ঠানের যতোগুলো চিত্র আছে সবগুলোতে বেসামরিক পোশাক পরিহিত একে খন্দকারকে পায়ের আঙ্গুলের উপর ভর করে গলা যথাসম্ভব লম্বা করে স্বাক্ষর দানের দৃশ্য অবলোকনের প্রচেষ্টারত…

Leave a Comment